বৃহস্পতিবার গ্রেপ্তার হওয়া ওই যুবকের পরিচয় প্রকাশ করা না হলেও তিনি সকালে আটক হওয়া ইন্দোনেশীয় নারীর প্রেমিক বলে পুলিশ জানিয়েছে।
ন্যাম খুনের ঘটনায় এ নিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করল কুয়ালালামপুর পুলিশ।
বিমানবন্দরে সোমবার হত্যার টার্গেট হয়েছিলেন ন্যাম। তাকে বিষপ্রয়োগে হত্যা করা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ঘটনার পর পরই দক্ষিণ কোরিয়ার ক্যাবল টেলিভিশন নেটওয়ার্ক চোসুনের খবরে দাবি করা হয়, দুইজন নারী হত্যার ঘটনা ঘটিয়েছে। তারা বিমানবন্দরে সূঁচের মাধ্যমে কিম জং-ন্যামকে বিষ প্রয়োগ করেছিল। ওই দুই নারী উত্তর কোরিয়ার চর।
দক্ষিণ কোরিয়ার গোয়েন্দা সংস্থা এবং যুক্তরাষ্ট্রও ন্যাম খুনে উত্তর কোরিয়ার জড়িত থাকা এবং দুই নারীর এ হত্যাকাণ্ড ঘটানোর ব্যাপারে সন্দেহ প্রকাশ করে।
সেলাংগর প্রদেশের পুলিশ প্রধান আবু সামাহ মাত বৃহস্পতিবার রয়টার্সকে বলেন, “তদন্তের স্বার্থে ইন্দোনেশীয় ওই যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে; তিনি গ্রেপ্তারকৃত দ্বিতীয় নারীর প্রেমিক।”
এর আগে ভিয়েতনাম ও ইন্দোনেশিয়ার দুই নারীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাদের জিজ্ঞাসাবাদে সাত দিনের হেফাজতে পাঠানো হয়েছে।