শনিবার দ্য অস্ট্রেলিয়ান সংবাদপত্র এ খবর জানিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ মিত্র অস্ট্রেলিয়া, ইরাক ও সিরিয়ায় আইএসের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন যুদ্ধেও অংশ নিচ্ছে। দেশটি উগ্রপন্থি মুসলিমদের হামলার আশঙ্কায় উচ্চ সতর্কাবস্থায় রয়েছে। এসব উগ্রপন্থিদের মধ্যে দেশে বেড়ে ওঠা উগ্রপন্থিরাও রয়েছেন, এদের অনেকে মধ্যপ্রাচ্যে লড়াইয়ের অভিজ্ঞতা নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় ফিরে গেছেন।
দ্বৈত নাগরিকরা জঙ্গি কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত বা তারা কোনো নিষিদ্ধ সংগঠনের সদস্য এমন প্রমাণ পাওয়া গেলে ২০১৫ সালের একটি সন্ত্রাসবিরোধী আইনের অধীনে তাদের নাগরিকত্ব বাতিল করতে পারে অস্ট্রেলিয়া।
এই আইনে অস্ট্রেলিয়ার নাগরিকত্ব হারানো প্রথম দ্বৈতনাগরিক শারৌফ এক লেবাননি অভিবাসীর সন্তান। ২০১৪ সালে সিরীয় সৈন্যদের ছিন্ন মস্তক হাতে ধরা অবস্থায় তার ও তার সাত বছরের ছেলের একটি ছবি ছড়িয়ে পড়ে, এতে বিশ্বব্যাপী তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছিল।
অস্ট্রেলিয়ার অভিবাসন বিভাগের এক মুখপাত্র এক দ্বৈতনাগরিকের নাগরিকত্ব বাতিল করার কথা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, তবে বিস্তারিত কিছু জানাতে রাজি হননি তিনি।