তবে সরকার ও অনান্য প্রতিষ্ঠানগুলো পরিস্থিতি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে রেখেছে বলে তিনি নিশ্চিত করেছেন।
১৫ জুলাই রাতে তুরস্কের সেনাবাহিনীর একটি অংশ প্রেসিডেন্ট রিজেপ তায়িপ এরদোয়ানকে উৎখাতের চেষ্টা চালায়। কিন্তু সরকার সমর্থকদের প্রতিরোধে পরদিন ভোরেই সে চেষ্টা ব্যর্থ হয়।
অভ্যুত্থানকালীন সংঘর্ষে ২৪৬ জন নিহত এবং দুই হাজারের বেশি মানুষ আহত হয়।
ব্যর্থ অভ্যুত্থান প্রচেষ্টার পর ৬০ হাজারের বেশি সেনা, পুলিশ, বিচারক, সরকারি কর্মী ও শিক্ষককে বরখাস্ত করে এরদোয়ান সরকার। বুধবার দেশজুড়ে তিন মাসের জুরুরি অবস্থাও ঘোষণা করা হয়।
এ অবস্থায় প্রধানমন্ত্রী ইলদিরিম দেশবাসীকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়ে বলেন, “জীবনযাত্রা স্বাভাবিক হয়ে আসছে। কিন্তু এখনও সন্তোষ প্রকাশ করার সময় আসেনি।”
“বিপদ এখনো কাটেনি। কিন্তু বিষয়টি নিয়ে জনগণের উদ্বিগ্ন হওয়া উচিত হবে না।”
তুরস্কের সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো কারো প্রতিশোধ নেওয়ার ইচ্ছা নয় বরং আইনের শাসন অনুযায়ী পরিচালিত হয় বলে মন্তব্য করেন তিনি।