আয়োজক কর্তৃপক্ষ এক সংবাদবিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ২৮ ফেব্রুয়ারি সকাল ১১টায় স্কলাস্টিকা স্কুলের উত্তরা ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয় কর্মশালা দুটির প্রথমটি। দ্বিতীয়টি অনুষ্ঠিত হয় বিকাল ৪টায় এসপিএসবির কার্যালয়ে।
প্রায় দেড় ঘন্টাব্যাপী আয়োজনে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের হাতেকলমে আলোর প্রতিফলন, প্রতিসরণ, বিক্ষেপণ, পোলারায়ন, ব্যতিচারসহ আলোর নানা ধর্ম বিভিন্ন পরীক্ষার মাধ্যমে বোঝানো হয়েছে।
কর্মশালা পরিচালনা করেন বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণ সমিতির অ্যাকাডেমিক কোঅর্ডিনেটর শিবলী বিন সারওয়ার, ইবরাহিম মুদ্দাচ্ছের এবং জুনায়িদুল ইসলাম।
আলো এবং আলোক-প্রযুক্তিগুলি কীভাবে মানুষের জীবনে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছে, জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন করেছে, জীবনকে সহজ করেছে, সে বিষয়ে সচেতনতা তৈরি করা এবং কী ভাবে ভবিষ্যতে আরও ব্যাপক মাত্রায় অবদান রাখতে পারে সে বিষয়ে মানুষকে জানানোর উদ্দেশ্যে জাতিসংঘ ২০১৫ সালকে আন্তর্জাতিক আলো এবং আলোক-প্রযুক্তি বছর হিসেবে ঘোষণা করেছে।
পৃথিবীতে ৮৫টির বেশি দেশে একশ’র বেশি সংস্থা ইউনেস্কোর সঙ্গে জোট বেঁধে ২০১৫ সালকে আলোর বছর হিসেবে উদযাপনের লক্ষ্যে কাজ করছে। বাংলাদেশে আলোর বছর উদযাপনের সমন্বয়কের কাজ করছে বাংলাদেশ বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণ সমিতি।