লিসা পিসানোর হার্ট ও কিডনি ফেইলরের কারণে তিনি প্রচলিত ট্রান্সপ্ল্যান্ট চিকিৎসা সেবা নিতে ব্যর্থ হন।
শুরু থেকেই ‘এলো’-র নির্মাতারা বলে আসছেন, ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত ডেটা নিয়ে বিজ্ঞাপনদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে কখনোই ব্যবসায় নামবেন না তারা। তবে বাড়তি ফিচার ব্যবহারের জন্য ‘মাইক্রো-পেমেন্ট’ ব্যবস্থা চালু করার পরিকল্পনাধীন আছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদ মাধ্যম বিবিসি।
তৃতীয় পক্ষীয় কোনো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তির মাধ্যমে কোনো ‘পেইড অ্যাডভার্টাইজমেন্ট’-ও দেখাতে পারবে না এলো। প্রতিষ্ঠানের মালিকানা হাতবদল হলেও এই দুই শর্ত মেনেই এলো পরিচালনা করতে হবে নতুন মালিককে।
সাধারণ ব্যবহারকারীদের জন্য নয়া সোশাল মিডিয়া হিসেবে এলো যাত্রা শুরু করেছে অগাস্ট মাসে। এখনও প্রতিষ্ঠানটির নিয়মিত কর্মীর সংখ্যা ১৪ জন। এর মধ্যেই ইতিবাচক সাড়া মিলেছে বিশ্বব্যাপী।