বিবিসি জানিয়েছে, এ বিষয়ে সম্প্রতি একটি প্রতিবেদনও প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। কীভাবে নজরদারি কার্য্ক্রম চালানো হবে এবং এর প্রয়োজনীয়তার সুনির্দিষ্ট কারণগুলো অবশ্যই সাধারণ মানুষকে জানাতে হবে—দাবী করা হয়েছে ওই প্রতিবেদনে।
এ ছাড়াও প্রতিবেদনে জাতীয় নিরাপত্তার দোহাই দিয়ে এভাবে বিপুল পরিমাণ তথ্য সংগ্রহ করাকে অপ্রোয়জনীয় বলে উল্লেখ করেছে জাতিসংঘ।
বিবিসির তথ্য অনুসারে, জাতিসংঘ মানবাধিকারবিষয়ক হাই কমিশনার নাভি পিল্লাইয়ের দপ্তর থেকেই এ প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে। সাধারণ নাগরিকদের অনলাইন কার্য্ক্রমের উপর রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর ব্যাপক নজরদারি প্রকল্পগুলোতে স্বচ্ছতার অভাব প্রকোট বলে মন্তব্য করেছেন পিল্লাই।
“এই রাষ্ট্র সমর্থিত সাইবার নজরদারি ব্যতিক্রমী পদক্ষেপের বদলে বিপজ্জনক এক অভ্যাসে পরিণত হচ্ছে”--বলেন তিনি।
যুক্তরাজ্যে ইন্টারনেট সেবাদাতা ও মোবাইল সেবদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর গ্রাহক ডেটা সংরক্ষণবিষয়ক জরুরী আইন পাশ হবার পরই জাতিসংঘ এ প্রতিবেদনটি প্রকাশ করল।