এনএসপিসিসি-এর চাইল্ডলাইন সেবার পক্ষ ত্থেকে বলা হয়, আগের বছরগুলোতে তারা সাড়ে চার হাজার শিশুর কাউন্সেলিং করেছে। ২০১১ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে এই সংখ্যা ছিল ২৪০০, জানিয়েছে বিবিসি।
অনলাইনে নিপীড়নের পরিমাণ আরও বেশি হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সাত বছরের শিশুরা চাইল্ডলাইনকে জানিয়েছে কীভাবে তাদেরকে নির্যাতিত এবং স্কুলে যাওয়ায় ভয় দেখানো হয়েছে। সংস্থার পক্ষ থেকে জানানো হয়, অনলাইন ট্রল হাজারো শিশুর যন্ত্রণা এবং অস্বস্তির কারণ হয়।
কাউন্সেলিংয়ের এই সংখ্যাকে জাগ্রত হওয়ার কারণ হিসেবে দেখছেন চাইল্ডলাইন প্রেসিডেন্ট ডেম এসথার রানতজেন।
তিনি বলেন, "নিপীড়ন যুবক মানুষের জীবন ধ্বংস করতে পারে, বিশেষ করে এখন স্কুলের ফটকে হয়রানি বন্ধ হচ্ছে না। সাইবার নিপীড়ন তাদেরকে বাড়িতেও অনুসরণ করে যতক্ষণ পর্যন্ত তারা নির্যাতিত না হয় ততক্ষণ পর্যন্ত তারা এটি থেকে বের হতে পারে না।"
হয়রানি বন্ধে কিছু পরামর্শও দিয়েছেন রানতজেন। "স্কুলগুলোর সমস্যাটি গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া উচিৎ এবং সবার আগে শিশুদের সাহায্য চাওয়া উচিৎ," বলেন তিনি।
এই সমস্যা থেকে শিশুদের রক্ষা করতে বাবা-মা, স্কুল এবং অন্যান্য সংস্থার সঙ্গে কাজ করছে চাইল্ডলাইন।