ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানায়, সেই নিদর্শনগুলোর মধ্যে আছে পূর্বের বানানো গোপন ক্যামেরা এবং বাগ করার জন্য ডিভাইস যেগুলো কখনও হলিউড-এর সিনেমাতেও দেখানো হয় নি।
সিআইএ এমন একটি প্রতিষ্ঠান যেখানে তাদের প্রধান কাজের মধ্যে একটি হচ্ছে- গোপন খবর জানাতে পারবে এমন মানুষ নিয়োগ দেওয়া আর এক্ষেত্রে প্রযুক্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে।
এন্ড্রিউ হলম্যান, যিনি নতুন তৈরি করা ডাইরেকটোরেইট অফ ডিজিটাল ইনোভেশন বিভাগের নেতৃত্বে আছেন, তার প্রধান কাজ হচ্ছে বর্তমান ডিজিটাল বিশ্ব যেন সিআইএ-এর জন্য বিপদের পরিবর্তে সুবিধা বয়ে আনে তা নিশ্চিত করা।
হলম্যান-এর কাজের মধ্যে ডেটা ব্যবহার করে ভবিষ্যতে ডিজিটাল বিশ্বের জন্য কী ধরনের খারাপ প্রভাব পরবে তা নির্ধারণ করা অন্তর্ভুক্ত এবং এই প্রকল্পকে ডাকা হচ্ছে 'এন্টিসিপেটরি ইন্টেলিজেন্স' নামে।
হলম্যান বলেন, "ইন্টেলিজেন্স কমিউনিটি এবং ডাইরেকটোরেইট অফ ডিজিটাল ইনোভেশন-এর জন্য এই প্রকল্পটি উন্নত হওয়ার মতো একটি বড় জায়গা, যা আমরা প্রচার করার চেষ্টা করছি।"
ডেটার সংখ্যা এবং ডেটার ভিন্নতা সাড়া বিশ্বে ব্যাপকভাবে বেড়ে চলেছে শেষ কয়েক বছর ধরে। মানুষ যত ইন্টারনেট-এর সঙ্গে জড়িত থাকছে, এই ডেটা বৃদ্ধির প্রক্রিয়া বেড়েই চলেছে।
হলম্যান এবং সিআইএ-এর লক্ষ্য হচ্ছে এই ডেটাগুলো থেকে পাওয়া সম্পদগুলোকে নিয়ে নেওয়া এবং সর্বোচ্চ সুবিধা নেওয়ার জন্য গবেষণার মাধ্যমে এবং সামাজিক প্রেক্ষাপটের কথা ভাবা।