অস্ট্রিয়ান এই কোচ সোমবার সাংবাদিকদের বলেন, “আবাহনীকে চ্যাম্পিয়ন করার লক্ষ্য নিয়েই এসেছি। যতদূর জেনেছি, দলটাও সাফল্য পাওয়ার আশা নিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছে।”
বাংলাদেশকে ‘দ্বিতীয় বাড়ি’ উল্লেখ করে কোটান বলেন, “এখানে আমার অনেক পুরোনো বন্ধু আছে। এটা আমার দ্বিতীয় বাড়ির মত। আর আবাহনী এই অঞ্চলের নামকরা ক্লাব। আমার মনে হয়, দলটিকে সাহায্য করতে পারবো।”
দলের শক্তি বাড়াতে বিদেশী ফুটবলার আনার কথাও বলেন তিনি, “যতদূর জেনেছি, কয়েকটা পজিশনে ভালো মানের বিদেশী ফুটবলার যোগ করলেই আবাহনীর বর্তমান দলটা আরো শক্তিশালী হবে।”
২০০৩ সালে বাংলাদেশ জাতীয় দলের কোচ ছিলেন কোটান। সেবার তার হাত ধরেই সাফ ফুটবলের শিরোপা জিতেছিল বাংলাদেশ। ফের জাতীয় দলের সঙ্গে কাজ করার আগ্রহও জানান তিনি।
বাংলাদেশকে সাফ ফুটবলের শিরোপা এনে দেয়ার বছরই মুক্তিযোদ্ধা ক্রীড়া চক্রের দায়িত্ব নেন কোটান। দলকে ফেডারেশন কাপ জিততে দারুণ ভূমিকা রাখেন তিনি। পাকিস্তান ফুটবল দলেরও দায়িত্বে ছিলেন কোটান।