বুধবার রাতে ম্যাচের দুটি গোলই হয়েছে দ্বিতীয়ার্ধে। নিজেদের মাঠে খেলতে নামা মারিবোরকে এগিয়ে নেন আজিম ইব্রাইমি। চেলসিকে সমতায় ফেরান নেমানিয়া মাতিচ।
অষ্টম মিনিটে সেস ফাব্রেগাসের কর্নারে জন টেরি হেড করলেও বল ঠিকানা খুঁজে পায়নি। কুর্ট জুমা ও দ্রগবাও অল্প সময়ের ব্যবধানে পাওয়া সুযোগ নষ্ট করেন।
প্রথমার্ধে বেশ কয়েকটি আক্রমণ করে মারিবোরও। কিন্তু ইব্রাইমিদের শট চেলসির জালের নাগাল পায়নি।
অবশেষে ৫০তম মিনিটে স্বাগতিক সমর্থকদের উচ্ছ্বাসে মাতান ইব্রাইমি। ডি বক্সের প্রান্তে অরক্ষিত অবস্থায় বল পেয়ে বাঁ পোস্ট দিয়ে বল জালে জড়ান মেসিডোনিয়ার এই মিডফিল্ডার।
৭৩তম মিনিটে চেলসিকে সমতায় ফেরান মাতিচ। কর্নার থেকে টেরির হেডে বল গোলপোস্টের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সার্বিয়ার এই ডিফেন্ডারের পায়ে এসে পড়েছিল।
নিজেদের মাঠ স্ট্যামফোর্ড ব্রিজে প্রথম লেগে মারিবোরকে ৬-০ গোলে হারিয়েছিল জোসে মরিনিয়োর চেলসি।
‘জি’ গ্রুপের অন্য ম্যাচে শালকেকে ৪-২ গোলে হারিয়েছে স্পোর্টিং। এ জয়ে ৪ পয়েন্ট নিয়ে তালিকায় তৃতীয় স্থানে আছে তারা।
৪ ম্যাচে ৮ পয়েন্ট নিয়ে তালিকায় শীর্ষে চেলসি। অন্যদিকে হারলেও ৫ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে আছে শালকে। ৩ পয়েন্ট পাওয়া মারিবোর তালিকায় চতুর্থ স্থানে আছে।