ফিফা টিভিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নেইমার বলেন, “সেই ছোট বেলা থেকেই আমি রবিনিয়োকে পছন্দ করতাম।”
শৈশবের নায়কের সঙ্গে নেইমার সান্তোস আর ব্রাজিল দলে এক সঙ্গে খেলেনও। ব্রাজিলের ফরোয়ার্ড জানান, রবিনিয়োর সঙ্গে খেলতে পারাটা তার জন্য বড় এক আনন্দের বিষয় ছিল।
ক্যারিয়ারে অনেক ডিফেন্ডারকেই মোকাবেলা করতে হয়েছে নেইমারকে। সবার মধ্যে থেকে রিয়াল মাদ্রিদের সেন্টার ব্যাক সের্হিও রামোসের নামটি আলাদা করেই বলেন বার্সেলোনার ফরোয়ার্ড।
“ভালো ডিফেন্ডারদের সংখ্যা অনেক। মাসচেরানো, (জেরার্দ) পিকে, চিয়াগো সিলভা, সের্হিও রামোস। সে (রামোস) দারুণ এক সেন্টার-ব্যাক।”
২৩ বছর বয়সী নেইমার জানান, ফুটবলে এখন তার সবচেয়ে ভালো বন্ধু ক্লাব সতীর্থ দানি আলভেস। আর সান্তোসে খেলার সময় তার সবচেয়ে কাছের বন্ধু ছিলেন সতীর্থ গানসো।
নেইমারের প্রশ্নোত্তর পর্বে আসে জিনেদিন জিদান, ব্রাজিলের রোনালদো আর রোমারিওর নামও। এই তিন তারকার সঙ্গে একই দলে খেলতে পারলে খুশি হতেন বলে জানান নেইমার।
এদের মধ্যে রোনালদোর সঙ্গে ব্রাজিলের হয়ে একটি ম্যাচ খেলার সুযোগ হয় নেইমারের।
সান্তোস, বার্সেলোনা ও ব্রাজিলের হয়ে অনেক গোল করেছেন নেইমার। তবে তার কাছে নিজের সেরা সান্তোসের হয়ে ফ্লামেঙ্গোর বিপক্ষে একটি গোল। এটির জন্য ২০১১ সালে ফিফার বর্ষসেরা গোলের পুরস্কার পুসকাস অ্যাওয়ার্ড জিতেছিলেন নেইমার।