এ কারণে ভারী যানবাহন সেতুর উপর দিয়ে না বন্ধ রেখে বিকল্প পথে চলাচলের ব্যবস্থা করা হয়।
বুঁকিপূর্ণ এ সেতু বিষয়ে বুধবার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে।
ব্রিজটি সংস্কারের জন্য ঢাকা থেকে মালামাল নিয়ে আসা হয়েছে বলে জানান তিনি।
আশরাফুজ্জামান জানান, ১৯৫৭ সালে নির্মাণ করা ব্রিজটি দিয়ে ভারী যানবাহন একসাথে চলাচল করার কারণে এ ঘটনা ঘটেছে। নীচ থেকে পাইলি করে সাপোর্ট দিয়ে ব্রিজটি যানবাহন চলাচলের উপেযোগী করা হবে।
“ছয় চাকা, আট চাকা ও ১০ চাকার ভারী যানবাহন ওই ব্রিজ দিয়ে পারাপারের উপযোগী ছিল না। নতুন করে ওই এলাকায় ব্রিজ নির্মাণের জন্য ইতিমধ্যেই সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় কাজ হাতে নিয়েছে।”
তিনি জানান, ভারী যানবাহনগুলো বিকল্প পথে মহাস্থান থেকে শিবগঞ্জ আমতলী হয়ে মোকামতলা দিয়ে উত্তরাঞ্চলের অন্যান্য স্থানে পাঠানো হচ্ছে।
বুধবার সন্ধ্যা ৬টায় সেতুটির ফাটল দেখা দেওয়ার পর বগুড়া ট্রফিক পুলিশ সকাল থেকে রাত পর্যন্ত সেখানে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে।