সরেজমিনে গোবিন্দগঞ্জ, সাঘাটা, ফুলছড়ি, সুন্দরগঞ্জ, সাদুল্লাপুর, পলাশবাড়ীর বিভিন্ন সড়কে এলপি গ্যাস দিয়ে অটোরিকশা চালাতে দেখা গেছে।
গাইবান্ধা অটোমালিক সমিতির সভাপতি বাবলু মিয়া বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, তাদের সমিতির পাঁচ শতাধিক সদস্য অটোরিকশার সিএনজি সিলিন্ডার খুলে রেখে রান্না করার এলপি গ্যাস ব্যবহার করছেন।
চালকরা জানান, সিএনজি গ্যাস আনতে তাদের বগুড়ার পাম্প স্টেশনে যেতে হয়। পথে নামে-বেনামে বিভিন্ন সংগঠনকে চাঁদা দিতে হয়। এ কারণে তারা এলপি গ্যাস দিয়েই গাড়ি চালাচ্ছেন।
সাঘাটার একজন চালক নাম না জানিয়ে বলেন, এলপি গ্যাস হাতের কাছেই পাওয়া যায়। টোল দেওয়া লাগে না, কোনো রকম হয়রানিও হতে হয় না।
তবে এলপি গ্যাস সিলিন্ডার যানবাহনের জন্য উপযুক্ত নয় জানিয়ে ঝুঁকির কথা শরণ করিয়ে দিয়েছেন গাইবান্ধা বিআরটিএর পরিদর্শক রুহুল আমিন।
তিনি বলেন, এলপি গ্যাস ব্যবহারের জন্য পাইপলাইনের মাধ্যমে ছোট একটা রেগুলেটর ব্যবহার করা হয়।
“রাস্তায় ঝাঁকিতে এই রেগুলেটর মিসিং হতে পারে। এতে গ্যাস লিকেজ হয়ে অগ্নিকাণ্ডের আশঙ্কা থাকে।”