আটকের পর শনিবার প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ফারুক নিপীড়নের কথা স্বীকার করেন বলে জানান র্যাব-১-এর উপ-পরিচালক মো. মহিউল ইসলাম।
এরআগে শুক্রবার রাতে ধামরাইয়ের ইসলামনগর থেকে আটক করা হয় মো. ফারুককে (৩০)।
শ্রীপুর উপজেলার কর্ণপুর গ্রামের মো. ফজলুল হকের ছেলে তিনি।
বসত ঘর দখলের চেষ্টা এবং মেয়েকে নির্যাতনের ঘটনার পর কর্ণপুর ভিটিপাড়া গ্রামের হযরত আলী ও তার আট বছরের মেয়ে আয়শা গত ২৯ এপ্রিল সকালে শ্রীপুরে ট্রেনের নিচে পড়ে আত্মহত্যা করেন।
পরদিন নিহতের স্ত্রী হালিমা বেগম বসত ঘর দখল ও মেয়েকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে শ্রীপুরের গোসিঙ্গা ইউপির ১ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য আবুল হোসেনসহ সাত জনের বিরুদ্ধে কমলাপুর থানায় মামলা করেন।
র্যাব কর্মকর্তা মহিউল বলেন, “প্রায় দুই মাস আগে বাবার হযরত আলীর সঙ্গে আত্মহুতি দেওয়া আয়শাকেমজা খাওয়ানোর প্রলোভন দেখিয়ে সাইকেলে করে নিয়ে যৌন নিপীড়ন করে বলে ফারুক স্বীকার করেছে।
“তাছাড়া সংঘবদ্ধ দল আলীর পরিবারকে নানাভাবে অত্যাচার ও সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করে বলে ফারুক স্বীকার করেছে।”