ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিট পাঁচ ঘণ্টার চেষ্টায় পাইপ থেকে ওই যুবকের লাশ উদ্ধার করে।
জেলার হাবিবুর রহমান জানান, রোববার গভীর রাতে এ ঘটনায় আহত ওই কয়েদিকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আহত আক্তার হোসেনের (৪২) বাড়ি মোহনপুর উপজেলার তোনিয়াপাড়া গ্রামে।
একটি হত্যা মামলায় আক্তারের ফাঁসির রায় হয়। পরে উচ্চ আদালত তার সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছে বলে জানান হাবিবুর।
তিনি বলেন, “কারাগারের ৫ নম্বর ওয়ার্ডে থাকতেন আক্তার। রোববার রাত ১২টার দিকে নিজ পেটে ফল কাটা ছুরি দিয়ে আঘাত করেন।
“এসময় অন্য কয়েদিরা টের পেয়ে কারারক্ষীদের খবর দেয়। রাতেই তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।”
আক্তার এখন আশঙ্কামুক্ত বলে জানিয়েছেন জেলার হাবিবুর।