রোববার জেলা প্রাথমিক শিক্ষা দপ্তর থেকে পাঠানো ওই নোটিসে সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে (ভারপ্রাপ্ত) খন্দকার শরিফুল ইসলাম ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা দিলীপ কুমার বণিক বলেন, “কী কারণে নির্ধারিত সময়ে প্রশ্ন পাওয়া যায়নি এবং বার্ষিক পরীক্ষা শুরু করা যায়নি তা জানতে চেয়ে সদর উপজেলার প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) খন্দকার শরীফুল ইসলামকে নোটিস দেওয়া হয়েছে। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাকে কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে।”
জবাব পাওয়ার পর পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানান তিনি।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার পাঠানো নোটির হাতে পাওয়ার কথা স্বীকার করেছেন উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা।
গত ১০ ডিসেম্বর থেকে ভিন্ন প্রশ্নে জেলার ছয় উপজেলার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম থেকে চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বার্ষিক পরীক্ষা শুরু দিন ছিল। তবে নির্ধারিত সময়ে প্রশ্ন না পাওয়ায় সদর উপজেলা ২০৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৩৮ হাজার ৭২৪ শিক্ষার্থী প্রথম দিনের পরীক্ষা দিতে পারেনি।
প্রশ্ন ছাপানোর কাজ শেষ না হয়নি জানিয়ে পরীক্ষা স্থগিত করে আগামী ১৯ ডিসেম্বর তা নেওয়ার নির্দেশ দেন উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা।