বৃহস্পতিবার রাতে পত্রিকার কাজ শেষে অমিত বাসার উদ্দেশে বের হয়ে নিখোঁজ হন বলে জানায় পুলিশ।
নাটোরের জেলা ও দায়রা জজ রেজাউল করিম আসামির উপস্থিতিতে বৃহস্পতিবার দুপুরে রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত হাসান আলী (২৮) ওই উপজেলার পাকুরিয়া গ্রামের আকুন্দ কমলের ছেলে।
পিপি সিরাজুল ইসলাম বলেন, ২০১২ সালের ১৪ জুলাই হাসান আলী পারিবারিক বিরোধের জেরে তার স্ত্রী আসমা বেগমকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বাড়ির পাশের একটি গাছে গলায় রশি দিয়ে লাশ ঝুলিয়ে রাখেন।
“আসমার আত্মীয়স্বজন না থাকায় প্রতিবেশী মফিজ উদ্দিন বাদী হয়ে হাসানসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।”
ঘটনার পর পুলিশ পাঁচজনের নামেই অভিযোগপত্র দিলেও সাক্ষ্য-প্রমাণ না থাকায় বিচারক চারজনকে খালাস দিয়েছেন বলে জানান পিপি সিরাজুল।
আসামিপক্ষের আইনজীবী মোজাম্মেল হক মন্টু বলেন, হাসান আলী এই রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করবেন।