মানিকগঞ্জের জাগীর আড়ত থেকে সবজি কিনে ভ্যানে নিজ এলাকায় ফিরছিলেন দুই সবজি বিক্রেতা।
পানি কমতে থাকায় ঘূর্ণাবর্তের কারণে শনিবার রাতে ধস শুরু হয় বলে জানান পানি উন্নয়ন বোর্ডের সিরাজগঞ্জ সেকশন অফিসার রণজিৎ কুমার সাহা।
ছোনগাছা ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য তারিকুল ইসলাম বলেন, হঠাৎ শুরু হওয়া ধসে সোমবার বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত প্রায় ৭০ মিটার বাঁধ ও ১০টি বাড়ি নদীতে বিলীন হয়েছে। হঠাৎ ভাঙন শুরু হওয়ায় জনমনে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।
সেকশন অফিসার রণজিৎ বলেন, ২০১৪ সালে নির্মিত বাঁধটি বন্যায় কোনো অংশ ভাঙেনি। পানি কমার সঙ্গে সঙ্গে যমুনার ঘূর্ণাবর্তের কারণে পাঁচঠাকুরি এলাকায় আকস্মিক ভাঙন দেখা দিয়েছে।
বোর্ডের সিরাজগঞ্জের নির্বাহী প্রকৌশলী সৈয়দ হাসান ইমাম বলেন, সদর ও কাজিপুর উপজেলার যমুনার পশ্চিম তীরে সাড়ে ৯০০ কোটি টাকার একটি প্রকল্প একনেকে পাস হওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে। এটি বাস্তবায়িত হলে সদর থেকে কাজিপুর উপজেলার ৩৪ কিলোমিটার অংশে ভাঙন নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।