পাকিস্তানের ইসলামাবাদে ওম্যান ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভাল অনুষ্ঠিত হয় মার্চে। একই উৎসবে পুরস্কার জেতা অন্য ছবিগুলো হলো— ভারতের ‘ডেফ ইয়ারস’ (দ্বিতীয়), যৌথভাবে তৃতীয় হয়েছে মালয়েশিয়ার ‘রাহায়ু : হার রোড টু ফ্রিডম’ ও পাকিস্তানের ‘দ্য ডার্কার সাইড অব গ্লিটারিং ব্যাঙ্গলস’।
নির্মাতা মৌ গ্লিটজকে বলেন, “ভালো লাগছে। পৃথিবীর বিভিন্ন ফেস্টিভালে অংশ নিচ্ছে সিনেমাটা। সব জায়গা থেকে ভালো রেসপন্স আসছে। আমরা যা বলতে চেয়েছি তা ফিল্ম ল্যাঙ্গুগুয়েজেই বলতে পেরেছি বলে মনে হচ্ছে। ভবিষ্যতে কাজের জন্য অনুপ্রেরণা দিবে এ সকল স্বীকৃতি।”
সম্প্রতি এ চলচ্চিত্রটি ভারতের মুম্বাইয়ের ১৫তম থার্ড আই এশিয়ান ফিল্ম ফেস্টিভালে অর্জন করে জুরি স্পেশাল মেনশন এবং বিহারে অনুষ্ঠিত বোধিসত্ত্ব ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভালে পায় সিলভার বোধিসত্ত্ব অ্যাওয়ার্ড।
ফ্রান্সের ৩৪তম ত্যুস কুউস ইন্টারন্যাশনাল শর্টফিল্ম ফেস্টিভালে ইন্টারন্যাশনাল কম্পিটিশন বিভাগে ‘কবি স্বামীর মৃত্যুর পর আমার জবানবন্দি’র ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ার হয়। এছাড়া আরো বেশকিছু উৎসবে অংশ নেয় চলচ্চিত্রটি।
খনা টকিজের ব্যানারে নির্মিত চলচ্চিত্রটি প্রযোজনা করেছেন রুবাইয়াত হোসেন। অভিনয় করেছেন দিলরুবা হোসেন দোয়েল, আলী আহসান প্রমুখ। এতে নেপথ্য কণ্ঠ দিয়েছেন অভিনেত্রী জ্যোতিকা জ্যোতি।