নতুন আইনে ওয়েব সিনেমার ক্ষেত্রেও সেন্সরবোর্ড থেকে ছাড়পত্র নেওয়ার বিধি রাখা হয়েছে। কিন্তু চলচ্চিত্র নির্মাণ সংশ্লিষ্টদের পাশাপাশি সেন্সর বোর্ডের সদস্যরাও সে ব্যাপারে অবগত নন।
সোমবার রাজ্যসভার চেয়ারম্যানের কাছে তার পদত্যাগ পত্র জমা দিয়েছেন বলে জানিয়েছে মমতা বন্দোপাধ্যায় নেতৃত্বাধীন পশ্চিমবাংলার রাজনৈতিক দল তৃণমূল।
আইএএনএস বলছে, শারীরিক অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে তিনি পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন। দীর্ঘ সময় ধরে চিকিৎসার জন্য বিদেশে অবস্থান করছেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জানিয়েই পদত্যাগের এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মিথুন।
মিঠুন চক্রবর্তী অভিনেতা থেকে রাজনীতিতে আসেন ২০১৪ সালের এপ্রিলে। ওই সময় তৃণমূলের প্রার্থী হয়ে রাজ্যসভার সাংসদ নির্বাচিত হন তিনি। ২০১৫ সাল থেকে তৃণমূলের রাজনৈতিক কর্মসূচিতে আর দেখা যায়নি তাকে।
দলের সঙ্গে বিভিন্ন সংস্থার আর্থিক কেলেঙ্কারিতে নাম জড়ানোর পর থেকেই তৃণমূলের সঙ্গে দূরত্ব বৃদ্ধি পায় মিঠুন-এর। ২০২০ সালে মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও ৪ বছর আগেই তার পাট চুকালেন তিনি।