মঙ্গলবার বিকেলে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি একথা জানান।
গত ৩০ মে সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রীর কাছে এ সংক্রান্ত পূর্ণাঙ্গ তদন্ত প্রতিবেদন হস্তান্তর করেন কমিটির প্রধান সাবেক গভর্নর মোহাম্মদ ফরাস উদ্দিন।
সেসময় অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, বাজেট ঘোষণার ১৫ থেকে ২০ দিন পর এটি প্রকাশ করা হবে।
এ বিষয়ে অর্থমন্ত্রীর সাংবাদিকদের বলেন, “রিপোর্টটি প্রকাশ করতে দেরি হবে। আমার সময়ের খুব অভাব। বাজেট অধিবেশন চলছে। এখনও রিপোর্টটি ভাল করে পড়া হয়নি।’
কবে নাগাদ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে সাংবাদিকদের প্রশ্নে মুহিত বলেন, “ঈদের পরে তো বটেই। বাজেট অধিবেশন শেষ হয়ে যাবে ৩০ জুন। এরপর তো ঈদের ছুটি। তারপরে হবে, ডেফিনেটলি।”
এদিকে রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎ অনেক ব্যয়বহুল হবে বলেও জানান অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।
রাশিয়া সফর শেষে দেশে ফেরার পর মঙ্গলবার বিকেলে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের অর্থমন্ত্রী বলেন, “রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যে বিদ্যুৎ উৎপাদিত হবে সেটা অন্যান্য বিদ্যুৎ কেন্দ্রের তুলনায় অনেক ব্যয় সাপেক্ষ।
“তবে ব্যয় এখনও অ্যাসেসমেন্ট করা হয়নি। আমি এটা অ্যাসেসমেন্ট করার চেষ্টা করছি। একটা কমিটি করা হয়েছে। তারা সবকিছু দেখছে।”
“এ বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে পরিবেশের বিষয়টি যেভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে সেটা ‘ফ্যান্টাস্টিক। একটা ডিম্বের মত আকৃতি। যা কিছু হবে পরিবেশ দূষণ, সব কিছু এর মধ্যেই থাকবে। বাইরে আসবে না,” যোগ করেন অর্থমন্ত্রী।