“বাজেটের সময় জনসাধারণের স্বাস্থ্যের কথা চিন্তা করে স্বাস্থ্যখাতে প্রত্যেক বছর বাজেটের পরিমাণ বাড়িয়ে দেওয়া হয়,” বলেন তিনি।
ওই ব্যক্তির নাম রাসেল কান্তি নাথ।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রুহুল আমিন জানান, বাকলিয়ার বাস্তুহারা এলাকায় স্বল্প আয়ের মানুষদের অজ্ঞতার সুযোগ নিয়ে ‘ডাক্তার সেজে বসেছিল’ রাসেল।
“এসএসসি পাস করে ছয় মাসের এমএলএএফ প্রশিক্ষণ নিয়ে তিন বছর ধরে ডাক্তারি করে আসছিল সে। তার ভিজিটিং কার্ডে লেখা ‘মা ও শিশু রোগে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত’।
ম্যাজিস্ট্রেট জানান, জরিমানার পাশাপাশি রাসেলের কাছ থেকে ‘ডাক্তারি আর করব না’ মর্মে মুচলেকাও নেওয়া হয়েছে।