শুক্রবার ফতুল্লার খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়ামে প্রস্তুতি টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ১৮ ওভারে ৯৯ রানে অলআউট হয়ে যায় বিসিবি একাদশ। অতিথি বোলারদের নিখুঁত বোলিংয়ের সামনে ভালো করতে পারেননি স্বাগতিকদের কোনো ব্যাটসম্যান।
সর্বোচ্চ ২৯ রান করা ইমরুলের বিশ্বাস, দক্ষিণ আফ্রিকার বোলারদের সামলানোর সামর্থ্য স্বাগতিক ব্যাটসম্যানদের আছে।
“আমার মনে হয়, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সব দলেরই বোলিং আক্রমণ ভালো থাকে। তাই এই চ্যালেঞ্জটা সব সময়ই থাকে। আগেও বাংলাদেশ দল এই চ্যালেঞ্জ উতরে গেছে, নতুন এই চ্যালেঞ্জটাও উতরে যাবে।”
তবে ভারতের বোলারদের চেয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার বোলারদের এগিয়ে রাখছেন ইমরুল।
“ওরা জানে কোন জায়গায় বল করতে হবে; কোন জায়গায় বল করলে উইকেট পাওয়া যাবে, রান বেধে রাখা যাবে। আমার মনে হয়, আমাদের ব্যাটসম্যানরা উইকেটে গিয়ে একটু সময় নিলেই মানিয়ে নিতে পারবে।”
সদ্য সমাপ্ত ওয়ানডে সিরিজে ২-১ ব্যবধানে ভারতকে হারায় বাংলাদেশ। সফরে ভারত একমাত্র জয়টি পায় সিরিজের শেষ ম্যাচে। অন্য দিকে বিসিবি একাদশকে ৮ উইকেটে হারিয়ে জয় দিয়ে সফর শুরু করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। ইমরুলের বিশ্বাস, তাদের এই হার বাংলাদেশ দলে কোনো প্রভাব ফেলবে না।
“ক্রিকেট মানসিক খেলা। সবাই যদি মানসিকভাবে ইতিবাচক থাকে তাহলে আমাদের জন্য ভালো হবে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট যারা খেলে, তাদের সব দলের বিপক্ষেই খেলতে হয়। আর বাংলাদেশ দল পরিবর্তন হয়েছে, আমাদের মানসিকতারও পরিবর্তন হয়েছে। আমার বিশ্বাস, ভালো কিছুই হবে।”