তৃতীয় দিনের খেলা শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ১ উইকেটে ৪৩ রান। লিটন দাস ২৭ ও মার্শাল আইয়ুব ১০ রানে ব্যাট করছেন।
সোমবার তৃতীয় দিনে পড়ে ১৮টি উইকেট। কক্সবাজারের শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ৩ উইকেটে ১৬২ রান নিয়ে খেলা শুরু করে বাংলাদেশ।
দলকে ১৯৪ রান পর্যন্ত নিয়ে যান আগের দিনের অপরাজিত দুই ব্যাটসম্যান রকিবুল হাসান (৪৩) ও অধিনায়ক নাঈম ইসলাম (২২)। এরপরই শুরু হয় ব্যাটিং বিপর্যয়।
মাত্র ১৭ রানে শেষ ৭ উইকেট হারিয়ে ২১১ রানে অলআউট হয়ে যায় বাংলাদেশ। প্রথম ইনিংসে জিম্বাবুয়েকে ২০৬ রানে অলআউট করায় স্বাগতিকরা মাত্র ৫ রানের লিড পায়।
স্বাগতিকদের শেষ চার উইকেটের পতন হয় ২১১ রানে। অর্থাৎ শূন্য রানে শেষ চার উইকেট হারায় বাংলাদেশ।
জিম্বাবুয়ের বাঁহাতি স্পিনার ওয়েলিংটন মাসাকাদজা ৬৩ রানে নেন ৬ উইকেট। লেগ স্পিনার টিনোটেন্ডা মুটোমবডজি ৪ উইকেট নেন ৩৮ রানে।
দ্বিতীয় ইনিংসেও সাকলাইন সজীবের ঘূর্ণিতে বিভ্রান্ত হয়ে মাত্র ১০৮ রানে অলআউট হয়ে যায় জিম্বাবুয়ে।
প্রথম ইনিংসে ৮২ রানে ৯ উইকেট নেয়া সাকলাইন এবার ৫০ রানে নেন ৬ উইকেট। সব মিলিয়ে ১৩২ রানে ১৫ উইকেট নেন বাঁহাতি এই স্পিনার। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে এটাই তার সেরা বোলিং।
দ্বিতীয় ইনিংসে জুবায়ের হোসেনের সহায়তা পেয়েছেন সাকলাইন। প্রথম ইনিংসে উইকেটশূন্য থাকা এই লেগ স্পিনার ৪ উইকেট নেন ১৮ রানে।
জিম্বাবুয়ের পক্ষে সর্বোচ্চ ২৩ রান করেন ব্রায়ান চারি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৯ রান আসে অধিনায়ক ভুসিমুজি সিবান্দার ব্যাট থেকে।