ব্যাটে-বলে সামনে থেকে দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন মিরাজ। সহ-অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সেরা ব্যাটসম্যান। পেস অলরাউন্ডার মোহম্মদ সাইফুদ্দিন প্রায় প্রতি ম্যাচেই পুরান বলে নিজের সামর্থ্য দেখিয়েছেন।
বাঁহাতি স্পিনার সালেহ আহমেদ শাওন, উইকেটকিপার-ব্যাটসম্যান জাকির হাসানও নজর কেড়েছেন টুর্নামেন্টে। অধিনায়ক মিরাজের বিশ্বাস, শুধু তারা নন, এবারের দলটির সব খেলোয়াড়ের ওপর সবার আলাদা নজর থাকবে।
“সবাই নজর কেড়েছে এবার। সবাই বলবে যে, এই ব্যাচের ক্রিকেটাররা কিন্তু ভালো ক্রিকেটার, এদের হারিয়ে যেতে দেওয়া যাবে না। বিসিবি ও দেশের মানুষের একটা চোখ আমাদের ওপর থাকবে। এদের অনেককেই হয়তো এক সময়ে জাতীয় দলে দেখা যাবে।”
সতীর্থদের মতো অফ স্পিন অলরাউন্ডার মিরাজও স্বপ্ন দেখেন একদিন জাতীয় দলে খেলার। তবে জাতীয় দলে খেলার জন্য কোনো তাড়াহুড়া নেই বলে জানান এই তরুণ।
“আমি চিন্তা করব যে, আমি ভালো খেলোয়াড় হয়ে জাতীয় দলে ডমিনেট করে খেলব। আমার যে ভুলগুলো আছে সেগুলো আরও ভালো করে শুধরে পরিপূর্ণ ক্রিকেটার হিসেবে জাতীয় দলে ঢুকতে চাই। যখন জাতীয় দলে ঢুকব তখন যেন টানা ১০ বছর খেলতে পারি।”