“দেশের অনুকূল বিনিয়োগ পরিস্থিতি বিবেচনা করে চীন, জাপানসহ বিভিন্ন দেশের বিনিয়োগকারীগণ এদেশে বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করছেন। এ অবস্থায় লাগাতার হরতালসহ যে কোনো নেতিবাচক কার্যক্রম দেশের ভাবমূর্তির উপর প্রভাব ফেলবে এবং বিনিয়োগকারীরা নিরুৎসাহিত হবে।”
সংগঠনটি বলেছে, “হরতালের কারণে আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে কোরবানির পশু পরিবহনসহ জরুরি অন্যান্য বাণিজ্যিক কার্যক্রম বিঘ্নিত হচ্ছে। যা সামগ্রিকভাবে অর্থনীতি, বাণিজ্য ও নাগরিক কর্মকাণ্ডকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে।
“হরতালের মত ধ্বংসাত্মক কর্মসূচি দেশের অর্থনীতিকে চরম বিপর্যয় এবং এক অনিশ্চয়তার দিকে নিয়ে যাবে। এ নিয়ে দেশের ব্যবসায়ী সমাজ গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে। হরতালের নামে দেশে অরাজকতা সৃষ্টি ও সাধারণ মানুষের জানমালের ক্ষতি কোনোভাবেই সমর্থনযোগ্য নয়।”
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “একটি রাজনৈতিক দল কর্তৃক ডাকা ৪৮ ঘন্টার হরতাল চলছে। এরমধ্যে আবারো দিনব্যাপী হরতাল আহ্বান করা হয়েছে। এতে সাধারণ নাগরিক জীবন, উৎপাদন ব্যবস্থা, পণ্য সরবরাহ, শিক্ষা ও বিভিন্ন খাতের বিদ্যমান কার্যক্রম ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
“এ অবস্থায় ২২ সেপ্টেম্বর সকাল-সন্ধা ২৪ ঘন্টা দেশব্যাপী হরতাল প্রত্যাহারের জন্য এফবিসিসিআই উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছে।”