“মানুষ খুব একটা খাচ্ছে না, তাই বেচাকেনা কম। বাজারেও মানুষের আগের মতো ভিড় নাই,” বলেন এক দোকানি।
বুধবার প্রতিষ্ঠানের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এবারের রমজানে গতবারের চেয়ে ৪০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল মার্সেল।
বিজ্ঞপ্তিতে মার্সেলের প্রধান বিপণন কর্মকর্তা শামীম আল মামুনকে উদ্ধৃত করে বলা হয়, “ইলেকট্রনিক্স পণ্যের সিংহভাগ বাজার দখলে নিতে কয়েকমাস আগে থেকেই ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছিল মার্সেল।
“এবছর রোজার মাঝামাঝি সময়ের মধ্যেই বিক্রির লক্ষ্যমাত্রার প্রায় ৬০-৭০ শতাংশ অর্জিত হয়েছে।”
মার্সেল কর্তৃপক্ষ বলছে, বিগত বছরগুলোর তুলনায় এবার বাংলাদেশে তৈরি পণ্যের প্রতি ক্রেতাদের আস্থা বেড়েছে। পণ্যের উচ্চমান, সাশ্রয়ী মূল্য এবং উত্তম বিক্রয়োত্তর সেবার কারণে দেশীয় পণ্য তুলনামূলকভাবে বেশি বিক্রি হচ্ছে।
রোজায় ফ্রিজ, এসি, এয়ার কুলার ও রিচার্জেবল ফ্যানের চাহিদা ও বিক্রি বেড়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।