রোববার কমিটির সভাপতি মহীউদ্দীন খান আলমগীরের সভাপতিত্বে সংসদ ভবনে একটি সভা হয়।
বৈঠকের পর দেওয়া এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কমিটি গাজীপুর জেলার ১২ হাজার ৬৮৪ একরসহ সারা দেশের বনভূমির জবরদখল উচ্ছেদ কার্যক্রম অবিলম্বে শুরু করার সুপারিশ করেছে।
বন বিভাগে সরকারি রাজস্ব ক্ষতি রোধে সঠিক তথ্য সংগ্রহ, সংরক্ষণ এবং সমন্বিত পদক্ষেপে তদারকি নিশ্চিত করার পাশাপাশি অগ্রগতি প্রতিবেদন পাবলিক অ্যাকাউন্টস কমিটিতে পাঠানোরও সুপারিশ করে হিসাব সম্পর্কিত কমিটি।
নিবিড় তদারকি ও মনিটরিংয়ের মাধ্যমে অনিষ্পন্ন বন মামলাগুলো নিষ্পত্তি করার সুপারিশও করা হয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
বন দখলকারী কোনো প্রতিষ্ঠানকে পরিবেশগত ছাড়পত্র না দেওয়া, অগ্রাধিকার ভিত্তিতে আন্তঃমন্ত্রণালয় সমন্বয় এবং মাঠ পর্যায়ে জেলা প্রশাসন, পরিবেশ অধিদপ্তর ও বন বিভাগের মধ্যে ফলপ্রসু সমন্বয় ও সহযোগিতা নিশ্চিত করতে প্রদক্ষেপ নেয়ারও সুপারিশ করেছে কমিটি।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সরকারি রাজস্ব ক্ষতি রোধে সব পর্যায়ে নিবিড় তদারকির মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট সবার দায়বদ্ধতা নিশ্চিতেও সুপারিশ করে কমিটি।
বনভূমির পরিমাণ, প্রকৃত বনের পরিমাণ, প্রজাতি অনুযায়ী গাছের সংখ্যা এবং কাঠের পরিমাণ সংক্রান্ত চলমান ইভেন্টরি অব্যাহত রাখারও সুপারিশ করে কমিটি।
বন বিভাগ থেকে কেন্দ্রীয় ও বিভাগীয়সহ সব পর্যায়ের কর্মকর্তা/কর্মচারীদের জবাবদিহির আওতায় আনার সুপারিশও করে সরকারি হিসাব সম্পর্কিত কমিটি।