সোমবার বিকালে কানাডার দূত সংসদ ভবনে স্পিকারের অফিসে যান বলে সংসদ সচিবালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
সাক্ষাতের সময় কানাডার দূত শিরীন শারমিনকে সিপিএ’র নির্বাহী কমিটির চেয়ারপার্সন নির্বাচিত হওয়ায় অভিনন্দন জানান।
তারা কানাডা ও বাংলাদেশের দ্বি-পক্ষীয় সম্পর্ক, বাণিজ্য, উন্নয়নসহ পরস্পরের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা করেন। সিপিএর প্ল্যাটফর্মকে ব্যবহার করে বিভিন্ন বিষয়ে দু’দেশের আরও কাজ করার সুযোগ রয়েছে বলে তারা আশা প্রকাশ করেন।
শিরীন শারমিন বলেন, “কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোর জীবনমানের উন্নয়নকে সিপিএ অগ্রাধিকার দিয়ে থাকে। দারিদ্র্য বিমোচন, গণতন্ত্র শক্তিশালীকরণ, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা, জেন্ডার সমতা নিশ্চিতকরণসহ বিভিন্ন ইস্যুতে সিপিএ কাজ করে যাচ্ছে। বিভিন্ন দ্বি-পাক্ষিক বিষয়ে পার্লমেন্টারি ফ্রেন্ডশিপ গ্রুপও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।”
এ সময় কানাডা-বাংলাদেশের সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক ভবিষ্যতে আরও গভীর হবে বলে স্পিকার আশা প্রকাশ করেন।
কানাডার হাইকমিশনার বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং বন্ধুত্বের সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার বিষয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।