রোববার বিকালে মনোনয়নপত্র জমার সময় শেষ হওয়ার পর বিভিন্ন তথ্য নিয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে প্রার্থীদের উদ্দেশে একথা বলেন তিনি।
আবদুল বাতেন বলেন, “চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী মেজবান ও মিলাদ মাহফিলের আড়ালে ভোটারদের প্রভাবিত করার চেষ্টা করবেন না।”
২৮ এপ্রিল অনুষ্ঠেয় এই নির্বাচনের প্রচার ৭ এপ্রিলের আগে চালানো যাবে না বলেও জানান তিনি।
“এসময়ের আগে রাজনৈতিক দলের সভা-সমাবেশে যেন প্রার্থীরা না যান। সভায় গিয়ে পক্ষে ভোট চাওয়া এবং অন্য প্রার্থীর বিরুদ্ধে বলা এসব করা যাবে না।”
প্রার্থীর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কেউ এ ধরনের কাজ করলে তার দায়ও প্রার্তীকে নিতে হবে বলে সতর্ক করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা।
“প্রার্থী হতে ইচ্ছুকরা মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এখন বলতে পারবেন না যে আমি এখনও প্রার্থী নই। এখন তারা আমাদের আইনের আওতায়।”
আচরণ বিধি লঙ্ঘন হলে বা গুরুতর লঙ্ঘন হলে প্রার্থিতা বাতিলের ক্ষমতা প্রয়োগেও নির্বাচন কমিশন পেছপা হবে না বলে হুঁশিয়ারি দেন বাতেন।
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (সিসিসি) নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমার শেষ দিন ছিল রোববার। আগামী ১ ও ২ এপ্রিল নগরীর মুসলিম হলে মনোনয়নপত্রগুলো বাছাই করা হবে।
বাছাই শেষে ৩ এপ্রিল প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে। বাতিল হওয়া প্রার্থীরা ৩ থেকে ৬ এপ্রিল চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনারের বরাবরে আবেদন করতে পারবেন। ৬-৮ এপ্রিল এসব আবেদন নিষ্পত্তি করা হবে।
৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রার্থিতা প্রত্যাহার করা যাবে। এরপর ১০ এপ্রিল প্রার্থীরা প্রতীক বরাদ্দ পাবেন।