রোববার বরিশালে তিনি বলেন, “পূর্বে বিআরটিএ একটি দুর্নীতির কেন্দ্র ছিল। তবে বর্তমানে বিআরটিএতে হয়রানি, দুর্নীতি ৫০ শতাংশ হলেও কমে এসেছে।”
বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বরিশালের কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল এলাকা পরিদর্শন করেন মন্ত্রী।
এ সময় তিনি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও মাহেন্দ্র ‘আলফা’সহ বিভিন্ন অবৈধ যানবাহন আটক করেন। এছাড়া যাচাইবাছাই করে দেখেন বাস চালকদের লাইসেন্স।
এ সময় গণমাধ্যম কর্মীদের মন্ত্রী বলেন, পদ্মা সেতু ও মেট্রো রেলের চেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে ফিটনেসবিহীন অবৈধ যানবাহন উচ্ছেদ এবং রাস্তায় শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা।
গত ১০ নভেম্বর থেকে সারা থেকে অবৈধ ও ফিটনেসবিহীন যানবাহনের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু হয়েছে।
এ অভিযান শতভাগ সফল না হলেও অগ্রগতি হয়েছে। মানুষের মাঝে কিছুটা হলেও সচেতনতার সৃষ্টি হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন।
সকালে মন্ত্রী বরিশাল সদর আসনের প্রয়াত সংসদ সদস্য শওকত হোসেন হিরনের কবর জিয়ারত করেন মন্ত্রী।
তার সঙ্গে বরিশাল-২ আসনের সংসদ সদস্য তালুকদার মো. ইউনুছসহ সড়ক ও জনপথ বিভাগ এবং প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিতি ছিলেন।