আশপাশের এলাকায় গ্যাসের স্বল্পচাপ থাকতে পারে।
এ ঘটনায় হতাহতের কোন খবর পাওয়া যায়নি বলে জানান তিনি।
অগ্নিনির্বাপক বাহিনীর এ কর্মকর্তা বলেন, বৈদ্যুতিক গোলযোগ থেকে আগুনের সূত্রপাত বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। ক্ষয়ক্ষতির আর্থিক পরিমাণ তাৎক্ষণিকভাবে নিরুপণ করা যায়নি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বাজারের বিশ্বজিত শীলের সেলুন থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। এরপর ফায়ার সার্ভিস এসে আগুন নেভানোর আগে বাজারের সন্তোষ কুণ্ডু, শিশির কুণ্ডু ও বিষরি দাসের মুদি দোকান, সুজিত কর্মকার ও শুভংকর রায়ের চায়ের দোকান এবং বিষ্ণু দাসের ফলের দোকান পুড়ে যায়।