শনিবার খুলনা নগর সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের উদ্যোগে বাংলার ঐতিহ্যবাহী এই প্রতিযোগিতা আয়োজনে পৃষ্ঠপোষকতা দিয়েছিল গ্রামীণফোন।
রূপসা নদীর প্রবল স্রোত ও ঢেউয়ের মাঝে মাঝিদের সাজ আর বাদ্যের ঝংকারে মুখরিত হয়ে ওঠে নদীর দুই তীর। গতিময় নৌকার অনবরত বৈঠা চালানো মুগ্ধ করে হাজারো মানুষকে।
মোট তিন দফায় নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতায় মোট ২৬টি নৌকা অংশ নেয়। ছোট গ্রুপে ১০টি এবং বড় গ্রুপে ১৮টি নৌকা অংশ নেয়।
নগরীর ১ নম্বর কাস্টমস ঘাট থেকে বেলা আড়াইটায় নৌকা বাইচ শুরু হয়, শেষ হয় রূপসা সেতুর নিচে গিয়ে।
কাস্টমস ঘাটে নৌকা বাইচের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন খুলনা-৪ আসনের সংসদ সদস্য এস এম মোস্তফা রশিদী সুজা। বিশেষ অতিথি ছিলেন খুলনা-২ আসনের সংসদ সদস্য মিজানুর রহমান মিজান, খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র মনিরুজ্জামান মনি।
খুলনা রেঞ্জের ডিআইজি এস এম মনিরুজ্জামান, খুলনা শিপইয়ার্ড লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কমডোর সৈয়দ ইরশাদ আহমেদ, খুলনার জেলা প্রশাসক আনিস মাহমুদ, পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান, গ্রামীণফোনের হেড অফ রিজিওনাল সেল্স-খুলনা এ এম সাজ্জাদ হোসেনও অনুষ্ঠানে ছিলেন।
সন্ধ্যায় রূপসা সেতুর নিচে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।