আশপাশের এলাকায় গ্যাসের স্বল্পচাপ থাকতে পারে।
মন্দিরের সেবায়েত দীনেশ চন্দ্র সাংবাদিকদের জানান, রাত সাড়ে ১১টা পর্যন্ত তারা কয়েকজন মন্দিরে ছিলেন। এরপর ঘুমাতে চলে যান।
“রাতের কোনো এক সময় দুর্বৃত্তরা এসে মন্দিরের প্রতিমা ভাংচুর শেষে পাশের দীঘিতে ফেলে দেয়। সকালে উঠে লোকজন তা দেখেতে পায়।”
দীনেশ বলেন, বিষয়টি উপজেলা ও পুলিশ প্রশাসনকে জানানো হয়েছে।
হাজীগঞ্জ থানার ওসি মো. মিজানুর রহমান ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।