সোমবার সচিবালয়ে মন্ত্রিসভায় নিয়মিত বৈঠকে নিজ জেলা কুমিল্লার এতিহ্যবাহী মিষ্টান্ন নিয়ে যান তিনি।
এ সময় প্রধানমন্ত্রীসহ মন্ত্রিসভার অন্য সদস্যরা তাকে অভিনন্দন জানান।
আপ্যায়নের ফাঁকে প্রধানমন্ত্রী রেলমন্ত্রীর কাছে মেয়ের নামের বিষয়ে জানতে চান। জবাবে রেলমন্ত্রী বলেন, “সেটা আপনার জন্য রেখে দিয়েছি।”
তবে নাম রাখার অধিকার যে বাবা-মায়ের সেটি মনে করিয়ে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “না, না, এটা মা-বাবার হক। রেখে ফেলেন।”
বিয়ের এক বছর সাত মাসের মাথায় শনিবার কন্যা সন্তানের বাবা-মা রেলমন্ত্রী মুজিবুল হক এবং তার স্ত্রী হনুফা আক্তার রিক্তা।
২০১৪ সালের ৩১ অক্টোবর ৬৭ বছর বয়সে কুমিল্লারই মেয়ে হনুফা আক্তারকে বিয়ে করেন মুজিবুল হক।
পাঁচ লাখ এক টাকা দেনমোহরে হওয়া ওই বিয়ে ছিল সেবছরের অন্যতম আলোচিত ঘটনা।
চিরকুমারের তকমা লেগে যাওয়ার পর হঠাৎ করে বিয়ের সিদ্ধান্তের বিষয়ে মুজিবুল হকের ভাষ্য ছিল সোজাসাপটা।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেছিলেন, “দেখলাম মানুষের জীবনের শেষ বয়সে একজন সঙ্গী দরকার, যাতে পরবর্তী জীবনে নিঃসঙ্গ না থাকতে হয়।”