মহাবিশ্ব

মহাকাশের রহস্যময় বস্তু থেকে এসেছে ‘অত্যন্ত উত্তেজনাপূর্ণ’ সংকেত
৬৫ কোটি আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত নতুন-আবিষ্কৃত বস্তুটি আসলে কী, সে সম্পর্কে ধারণা নেই বিজ্ঞানীদের।
ছোট রোবট দিয়ে অতীতের মহাবিশ্ব ফিরে দেখা সম্ভব?
মহাবিশ্বের সর্বকালের সবচেয়ে বিস্তারিতভাবে থ্রিডি মানচিত্র তৈরি করেছে ‘ডিইএসআই’, যা সময়ের সঙ্গে মহাবিশ্ব কিভাবে প্রসারিত হয়েছে তা পরিমাপ করার ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব নির্ভুলতা দেয়।
মহাকর্ষীয় তরঙ্গের সঙ্গে মানব অস্তিত্বের যোগসূত্র কোথায়?
কী অদ্ভুত এ যোগসূত্র যে, পৃথিবী থেকে শত কোটি কিলোমিটার দূরের বিভিন্ন বিধ্বংসী ঘটনার প্রভাব পড়ছে পৃথিবীতে জীবন ধারণের কয়েকটি মূল উপাদানের ওপর!
মহাবিশ্ব বিস্তারের হার বদলে দিচ্ছে অজানা কিছু: গবেষণা
বেশ কয়েক দশক ধরেই, ‘হাবল ধ্রুবক’ বা মহাজাগতিক যে গতিতে মহাবিশ্বের বিস্তার হচ্ছে, তা পরিমাপের চেষ্টা করছেন গবেষকরা।
আকাশের লাল বিন্দুগুলো আসলে ছোট ছোট ব্ল্যাক হোল
দিন দিন বিষয়টি পরিষ্কার হয়েছে যে, এমন ‘সুপারম্যাসিভ’ ব্ল্যাক হোল গোটা মহাবিশ্বেই ছড়িয়ে আছে।
খোঁজ মিলল মহাবিশ্বের উজ্জ্বলতম বস্তুর
কোয়াসারটির ব্ল্যাক হোলের চারপাশে ঘূর্ণায়মান চাকতিটিতে রয়েছে আলোকিত ঘূর্ণায়মান গ্যাস ও ‘খসে যাওয়া’ তারা থেকে বের হওয়া অন্যান্য পদার্থ, যা দেখতে অনেকটা মহাজাগতিক হারিকেনের মতো।
ছায়াপথে দেখা মিলল ‘অদ্ভুত, অজানা’ বস্তুর
বস্তুটি খুঁজে পাওয়া গেছে ক্রমাগত ঘুর্ণায়মান পালসার নক্ষত্র ঘিরে থাকা এক কক্ষপথে, যার অবস্থান পৃথিবী থেকে ৪০ হাজার আলোকবর্ষ দূরের এক ঘন নক্ষত্রপুঞ্জে।
মহাবিশ্বের ‘আদিমতম’ ব্ল্যাক হোলের খোঁজ পেলেন জ্যোতির্বিদরা
গহ্বরটির মূল ছায়াপথ আঁকারে অনেক ছোট, যা পৃথিবীর আশ্রয়স্থল অর্থাৎ মিল্কি ওয়ে’র একশ ভাগের এক ভাগের সমান।