বৈশ্বিক মন্দা

প্রথম প্রান্তিকে বৈশ্বিক পিসি সরবরাহে পতন এক তৃতীয়াংশ
বড়দিনের প্রান্তিক হিসাবে এটি বিশাল এক পতন বলেই বিবেচিত হচ্ছে। আর এবার কোনো শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ডই এই মন্দার বাজে প্রভাব থেকে রক্ষা পায়নি।
বিএনপি কথায় কথায় বিভিন্ন দূতাবাসে চলে যায়: আইনমন্ত্রী
“বিএনপি আমাদেরকে অন্ধকারে রেখেছিল। আবারও অন্ধকারে রাখার ষড়যন্ত্র করতেছে।”
বাংলাদেশে আর কোনোদিন দুর্ভিক্ষ আসবে না: আতিউর
“এখন একজন দিনমজুর ৫০০-৬০০ টাকা পায়। এতে বোঝা যায়, অর্থনীতিতে বাংলাদেশের একটা ভরসাস্থল আছে।”
বৈশ্বিক মন্দায় আমাদের খুব একটা সমস্যা হবে না: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
“কেয়ামত পর্যন্ত চেষ্টা করলেও তত্ত্বাবধায়ক সরকার আর আসবে না। ওই চ্যাপ্টার ক্লোজ হয়ে গেছে।”
সরকারের মুখপাত্র, হুম্মামের বক্তব্য এবং আওয়ামী লীগের হালহকিকত
বিভিন্ন ইস্যুতে সরকারের একাধিক দায়িত্বশীল ব্যক্তি কথা বলেন। তাদের কথার গড়মিল জনমনে বিভ্রান্তি তৈরি করে। বৈশ্বিক এই কঠিন পরিস্থিতিতে যা সরকারের জন্য বিপজ্জনক।
অর্থনীতিতে নোবেল জয়ীদের তত্ত্ব ও আমাদের ব্যাংকিং খাত
এবারের নোবেল লরিয়েটদের মূল বক্তব্যই হচ্ছে, অর্থনৈতিক সংকট এবং মন্দা থেকে আমাদের বাঁচাতে পারে ব্যাংক। কাজেই অর্থনৈতিক সংকট কাটাতে ব্যাংক ব্যবস্থাকে পুরো ঢেলে সাজাতে হবে।
করোনাভাইরাসের পরে কী?
মানুষ মারা করোনাভাইরাসে মানুষ বাঁচবার বার্তা এলো কি?