“ব্রিজটি ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। বিষয়টি সড়ক ও জনপথ বিভাগকে এক সপ্তাহ আগে জানানো হলেও মেরামতে কোনো উদ্যোগ নেয়নি।”

সাবেক এ প্রতিমন্ত্রী বলেন, “২০১৭ সালেও ব্রিজটি একইভাবে ভেঙে পড়েছিল। দ্রুত সময়ে সংস্কার করেছিলাম। এবারও দ্রুত সময়ের মধ্যে ব্রিজটি সংস্কার করা হবে।”

স্থানীয়রা জানান, এ পর্যন্ত এই পথে চারবার সেতু ভেঙ্গে পড়ল। কাঠের সেতু থাকায় অবস্থায় দুবার। বেইলি ব্রিজ হওয়ার পর দুবার।

পাশের সরু আরেকটি বেইলি সেতু দিয়ে যানবাহন চললেও ভোগান্তিতে পড়েন স্থানীয়রা।

ফলে পদ্মা সেতু এবং বঙ্গবন্ধু এক্সপ্রেসওয়ে থেকে মুন্সীগঞ্জ শহরে পৌঁছতে পথ বেড়ে গেল।  

বেইলি ব্রিজটির উপর দিয়ে যান চলাচলের সময় বিকট শব্দ হয়। মাঝে তিনটি পাটাতনের মধ্যে একটি বেশি ঝুঁকিপূর্ণ।