বাংলাদেশের সংবিধান প্রণয়ন কমিটির ৩৪ সদস্যের মধ্যে যে চারজন এখনও জীবিত, ড. কামাল হোসেন তাদের অন্যতম। তার জন্ম ১৯৩৭ সালের ২০ এপ্রিল। তিনি ছিলেন এই কমিটির সভাপতি।

“বিশ্বের বড় বড় ম্যাগাজিন ও প্রতিষ্ঠান বলছে যে, আজকে বাংলাদেশে বাকশাল-২ কায়েম করা হয়েছে”, বলেন তিনি।

“এটা আজকে স্পষ্ট হয়ে গেছে, ৭ জানুয়ারি কোনো নির্বাচন হয়নি,” বলেন এই বিএনপি নেতা।

সংবিধান প্রণয়নের মতো একটি জটিল ও গুরুত্বপূর্ণ কাজের জন্য ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে যে ৩৪ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছিল, তাঁদের যোগ্যতা কী ছিল এবং সংবিধানের প্রণয়নের পরে অর্থাৎ বাহাত্তর পরবর্তী জীবন কেম ...

তিনি ছিলেন ন্যায়পরায়ণ, স্পষ্টভাষী ও সংবেদনশীল মানুষ—যিনি দেশ ও দলের জন্য নিজের জীবনকে উৎসর্গ করেছেন।

আজকাল খুব দুঃখের সঙ্গেই লক্ষ্য করছি আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা মুজিব আদর্শ নয়, আত্মপ্রচারেই বেশি মনোযোগী। এটাকে আমার কাছে নেতিবাচক চিন্তার বহিঃপ্রকাশ বলেই মনে হয়।

“বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান বাকশালের সদস্য হওয়ার জন্য নিজে দরখাস্ত দিয়েছিলেন। শুধু তাই নয়, দরখাস্ত দেওয়ার পাশাপাশি পত্রিকায় বাকশালের পক্ষে নিবন্ধ লিখেছিলেন।”

বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা বঙ্গবন্ধুর খুনিদের ইনডেমনিটি দিয়েছিল। তার প্রতিষ্ঠিত দল বিএনপি ইনডেমনিটি দিল দুর্নীতিবাজদের। পরম্পরা বটে! ঘোড়ার জন্য হাসির খোরাক মিলল বটে!