সরকার সার্বিকভাবে বাজার নিয়ন্ত্রণের জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করে যাচ্ছে বলে জানান আব্দুর রাজ্জাক।

ওরা আমাকে মিছিল করার একটা ফটো দেখায়। তখন অকপটেই স্বীকার করি, ‘হ্যাঁ, আমি মিছিল করেছি, আমি ছাত্রলীগ করি।’

“দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করা অত্যন্ত কঠিন একটি কাজ। তারপরও আমরা দ্রব্যমূল্য ভ্যানওয়ালা, রিকশাওয়ালা, দরিদ্র ও মধ্যবিত্তদের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখার চেষ্টা করছি।”

“একটা ফর্মালিটিজ করে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই তাদের ছেড়ে দিয়ে নির্বাচনের ব্যবস্থা করা হতো,” বলেন রাজ্জাক।

মন্ত্রী বলেন, “আমরাও রাজনৈতিক দল হিসেবে নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করব না।”

“কোল্ড স্টোরেজের মালিক ও আড়ৎদাররা ব্যাপকভাবে মুনাফা করছে। এত তো লাভ করা উচিত না। ২০ টাকা খরচ হয় না; সেটাকে সে ৪০-৫০ টাকা বিক্রি করছে,” বলেন তিনি।

“কোনো ষড়যন্ত্র করেই তারা এই নির্বাচনকে বানচাল করতে পারবে না বলে আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।”

“এটা একটা পলিটিক্যাল ডিসিশন, এটি সময়ই আমাদের বলে দেবে।”