১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ৪ ফাল্গুন ১৪৩১
“সৎ লোকের মূল্যায়ন হয় না এদেশে। নীতিভ্রষ্ট লোকই স্বাধীন দেশ বেশি পেয়েছে। রাজনীতিবিদদের সৎ থাকা জরুরি ছিল।”
“আমিসহ ৪০ জনকে বলা হলো একটা গ্রুপ করা হবে, যারা অপারেশনে গেলে মরতেও হতে পারে। আমরা রাজি হয়ে যাই, মরতে হলে দেশের জন্য মরমু।”
“একাত্তরে দেশের জন্য তিন-চারদিন না খেয়েও ছিলাম। নয় মাস পায়ে জুতা পরি নাই। এর মধ্যে নামাজও পড়েছি।”
সরিষা দানার মতো ওই স্প্লিন্টারগুলো এখনো আবু শামার বুকের ভেতর রয়ে গেছে। ফলে স্বাধীনতার জন্য রক্ত দেওয়া এই যোদ্ধার যুদ্ধ চলছে শরীরের সঙ্গে।
“মেজর জিয়াউর রহমান ওই ব্রিগেডের কমান্ডারের দায়িত্ব পান। শেষে ব্রিগেডের নাম দেওয়া হয় ‘জেড ফোর্স’।”
“আমরা তো ইতিহাস বলার সুযোগ পাচ্ছি। কিন্তু দেশের জন্য যারা জীবন দিল, রক্ত দিল স্বাধীনতার জন্য, তাদের না বলা কথাগুলো লিখবে কে?”
“রোহা গ্রাম থেকে নৌকায় সাভারে; সেখান থেকে বাসে ঢাকায় ঢুকতাম। পরিচিতদের বাসায় আত্মগোপন করে থাকতে হতো।”
ভাটপিয়ারী অপারেশনে জয় লাভ করলেও মারাত্মক আহত হন আমিনুল ইসলাম। কী ঘটেছিল একাত্তরের ওই দিনে?