১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ৬ ফাল্গুন ১৪৩১
“আপিলকারীদের পক্ষ থেকে অন্য কোনো আবেদন না থাকলে একনাগারে চলে শুনানি শেষ করে দেওয়া হবে বলে আদালত জানিয়েছেন।”
“নিহতদের আত্মার প্রতি সুবিচার নিশ্চিত করতে এই হত্যাকাণ্ডের সঠিক ও স্বাধীন তদন্ত হওয়া প্রয়োজন, যা এ পর্যন্ত এই মামলায় সম্পূর্ণভাবে অনুপস্থিত রয়েছে।”
রায়ের পর্যবেক্ষণে আদালত বলেছে, মুফতি আব্দুল হান্নানের জবানবন্দির ভিত্তিতে যে সম্পূরক অভিযোগপত্রের ভিত্তিতে এ মামলার বিচার শুরু হয়েছিল, সেই অভিযোগপত্রই ছিল ‘অবৈধ’।
কায়সার কামাল বলেন, “সম্পূর্ণভাবে শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের নেতাদের প্রপাগাণ্ডার শিকার হয়েছিলেন জনাব তারেক রহমান সাহেব।”
জজ আদালত এ মামলায় ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড, তারেক রহমানসহ ১৯ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ১১ পুলিশ ও সেনা কর্মকর্তাকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছিল।
এর আগে গত ২১ নভেম্বর ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের ওপর শুনানি গ্রহণ শেষে মামলা দুটি রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ (সিএভি) রাখা হয়।
দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল এ মামলার রায়ে ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড, ১৯ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ১১ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেয়।
আবরার হত্যা মামলায় ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড অনুমোদনের জন্য ডেথ রেফারেন্স ও মামলার নথি ২০২২ সালের ৬ জানুয়ারি হাই কোর্টে আসে।