১২ অক্টোবর ২০২৪, ২৭ আশ্বিন ১৪৩১
এর আগে গত নভেম্বর থেকে হুতিরা লোহিত সাগরে অন্তত ১০০ জাহাজে হামলা চালিয়েছে। এর মধ্যে দুটি নৌযান ডুবে গেছে।
ক্ষেপণাস্ত্রটি আঘাত হানার কয়েক মুহূর্ত আগে তেল আবিব ও ইসরায়েলের পুরো মধ্যাঞ্চলজুড়ে আকাশ হামলার সতর্কতামূলক সাইরেন বেজে ওঠে। ইসরায়েলে আঘাত হেনেছে ইয়েমেনের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র
অপরিশোধিত জ্বালানি তেলবাহী সুপার ট্যাংকার দু’টির একটি সৌদি আরবের পতাকাবাহী ও অপরটি পানামার পতাকাবাহী।
আমাদের ‘বসন্ত’ আরব-স্টাইলে আসবে, নাকি রাজনীতির নেপথ্য খেলোয়াড়েরা ‘সব সংগীত’ ‘ইঙ্গিতে থামিয়ে’ দেবেন, এটা বোঝার জন্য আরও কয়েকটা দিন অপেক্ষা করতে হবে।
লোহিত সাগর ও সংলগ্ন জলপথে বাণিজ্যিক জাহাজগুলোতে হুতিরা হামলা শুরু করার পর থেকে আন্তর্জাতিক জাহাজ চলাচল বিঘ্নিত হচ্ছে।
ভূমধ্যসাগরে গুরুত্বপূর্ণ জলপথে থাকা শর্টহর্ন এক্সপ্রেস নামের একটি পশুবাহী জাহাজেও ড্রোন যোগে হামলা চালানোর দাবি করেছে হুতিরা।
মার্কিন বিমানবাহী রণতরীতে সফল হামলা চালানোর যে দাবি হুতিরা করেছে তাকে ‘সুনিশ্চিতভাবে মিথ্যা’ বলে অভিহিত করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল কমান্ড।
গ্রিসের মালিকানাধীন কয়লাবাহী জাহাজটি টিউটর হুতিদের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিস্ফোরকভর্তি দূরনিয়ন্ত্রিত নৌকার আঘাতে মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।