১৭ এপ্রিল ২০২৫, ৪ বৈশাখ ১৪৩২
ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্ত করতে সিনওয়ারের মৃতদেহ ‘দর কষাকষির’ একটি হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হতে পারে।
১৯৯০-এর দশক থেকে হামাসের প্রত্যেক নেতাকে ইসরাইল হত্যা করেছে, কিন্তু সবসময়ই তাদের একজন উত্তরসূরি ছিল।
“দেখা গেছে ভবনে নিচ তলায় সোফায় বসে আছেন একজন, তার মাথা ও মুখ একটি কাপড়ে ঢাকা এবং ঘরটি প্রায় ধ্বংসস্তূপ। তারপর ওই ব্যক্তি ড্রোনের দিকে হাতের লাঠিটি ছুড়ে মারেন।”
গাজায় চালানো সামরিক অভিযানে ইসরায়েলের এক নম্বর টার্গেট ছিলেন এই সিনওয়ার।
মামলায় ৭ অক্টোবরের আক্রমণ সংঘটিত করার জন্য হামাসের প্রধান ইয়াহিয়া সিনওয়ারসহ আরও অন্তত পাঁচজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে।