১৭ জুন ২০২৪, ৩ আষাঢ় ১৪৩১

ইসরাইল খান

ইসরাইল খান

ইসরাইল খান জন্ম: ২১শে এপ্রিল ১৯৫৭, কাশিয়ানী-গোপালগঞ্জ, পিতা মো: জয়নাল খান, মাতা ফাতেমা বেগম।  
গবেষক, প্রাবন্ধিক ও সম্পাদক। তাঁর সম্পাদিত ছোটোকাগজ ‘স্বকীয়তা’ [প্রকাশকাল ১৯৭৬-৮৫] ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক সম্মান ১৯৭৭, স্নাতকোত্তর ১৯৭৮, এবং ঐ বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই ‘সাহিত্য-সংস্কৃতি ও সমাজের অগ্রগতিতে পাকিস্তান আমলের সাহিত্যপত্রিকার ভূমিকা’ বিষয়ে সন্দর্ভ লিখে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন (১৯৯৫)। ভারত সরকারের আইসিসিআর স্কলারশিপে রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়েও বিশ শতকের প্রথমার্ধে মুসলিম সম্পাদিত ও প্রকাশিত সাহিত্যপত্রিকা নিয়ে গবেষণা করেন ১৯৯৩-৯৬ সময়ে। প্রাতিষ্ঠানিক চাকুরি থেকে অবসর পেয়ে তিনি এখন সার্বক্ষণিক সাহিত্যকর্মী।
প্রবন্ধ, গবেষণা, সম্পাদনা মিলে তাঁর গ্রন্থসংখ্যা ২৭। উল্লেখযোগ্য প্রবন্ধগ্রন্থ : ভাষার রাজনীতি ও বাঙলার সমস্যা (১৯৮৬), সাময়িকপত্র ও সমাজ গঠন : বাংলাদেশের পরিস্থিতি (১৯৮৮), বুদ্ধিজীবীদের দ্বন্দ্ব ও সাহিত্যসমাজে অবক্ষয় (১৯৮৯), বন্দিবিবেক সমাজ ও সাহিত্যজগতে বৈশ্যবৃত্তি (১৯৯০), মুক্তিযুদ্ধের পটভূমি (১৯৯৯), নির্বাচিত প্রবন্ধ (২০০৮), মনীষা ও মনস্বিতা (২০০৯);
গবেষণা : মোহাম্মদ লুৎফর রহমান : জীবন ও চিন্তাধারা (১৯৯৮), পূর্ব বাঙলার সাময়িকপত্র (১৯৯৯), বাংলা সাময়িকপত্র :পাকিস্তানপর্ব (২০০৪), মুসলিম সম্পাদিত ও প্রকাশিত বাংলা সাহিত্যপত্রিকা ১৯৩১-৪৭ (২০০৫), কবি নজরুলের অসুস্থতা : তর্ক-বিতর্ক ও দলিলপত্র (২০০৫), অদ্বৈত মল্লবর্মণ : জীবন ও কর্ম (২০০৮), পূর্ব বাঙলার সাময়িকপত্র : প্রগতিশীলধারা (২০১৬)।
সম্পাদনা : বঙ্কিমচন্দ্র সার্ধশতজন্মবর্ষে (১৯৯০), সীমান্তসংগ্রহ (২০০৫), আচার্য আহমদ শরীফ (২০০৬), নজরুলের ঢাকার দাঙ্গা ও মুক্তবুদ্ধির লেখকদের দুষ্প্রাপ্য রচনাবলী (২০১০), আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদের অভিভাষণসমগ্র (২০১০), অদ্বৈত মল্লবর্মণ রচনাবলী (২০১৫), অদ্বৈত মল্লবর্মণ [আরভিং স্টোনের অনুবাদ] জীবন-তৃষা (২০২০), সুরাইয়া খানমের গ্রন্থিত ও অগ্রন্তিত কবিতা (২০২৩) প্রভৃতি।