মুক্তিযোদ্ধা

একাত্তরে ‘হারানো’ বাবার খোঁজে ৫৩ বছর
ক্যাপ্টেন আর এ এম খায়রুল বাশার নিখোঁজ হয়েছিলেন একাত্তরের মাঝামাঝি। স্বজনরা পরে জানতে পারেন, জিজ্ঞাসাবাদের সময় নির্যাতন করে হত্যা করা হয় তাকে। মরদেহের খোঁজ আর মেলেনি।
টাঙ্গাইলে মুক্তিযুদ্ধের জাদুঘর: যেখানে ‘ইতিহাস কথা কয়’ 
আনোয়ার উল আলম বেঁচে থাকার সময় নিজে দর্শনার্থীদের ঘুরে দেখাতেন জাদুঘরের বিভিন্ন স্মারক। ছবি দেখিয়ে বর্ণনা করতেন যুদ্ধদিনের ইতিহাস।
মুক্তিযোদ্ধাদের হৃদয়ের বঙ্গবন্ধু
বঙ্গবন্ধুর সান্নিধ্য, তার দেওয়া ভাষণ, তার নির্দেশনা ও স্বপ্নগুলোই মুক্তিযোদ্ধাসহ সবার কাছে আজও প্রেরণা হয়ে আছে। তার সমগ্র জীবনের স্বপ্ন ছিল দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানো।
মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতিতে আদমজীর ‘যমঘর’
“পাম্প ঘরের ভেতরে একটা ধারালো তলোয়ারের মতো লোহার পাত রাখা ছিল। ওইটার নিচে মাথা রাইখা কাইটা ফেলত। এইটার কারণে লোকজন ওইটারে কইতো যমঘর।”
কুমার নদে গাড়াগঞ্জ যুদ্ধ: ফাঁদে ফেলে হত্যা করা হয় ৮০ হানাদারকে
একাত্তরের ২৭ মার্চ ঝিনাইদহের গাড়াগঞ্জ কুমার নদের সেতুর দক্ষিণ পাশে রাস্তা কেটে নকল সড়ক করে গভীর খাদ তৈরি করে রাখে মুক্তিকামী বাঙালিরা।
মুক্তিযোদ্ধাদের জটিল রোগের চিকিৎসায় বরাদ্দ বাড়ল
চিকিৎসার ব্যয় বিবরণী মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় পাঠাতে হবে।
যুদ্ধদিনের গদ্য-১৬: ‘কাজী আরেফের মতো মুক্তিযোদ্ধার মূল্যায়ন হয়নি আজও!’
ওরা আমাকে মিছিল করার একটা ফটো দেখায়। তখন অকপটেই স্বীকার করি, ‘হ্যাঁ, আমি মিছিল করেছি, আমি ছাত্রলীগ করি।’
খেতাবপ্রাপ্ত বীর-০৪: হিন্দু হলে লেখা থাকত ‘এইচ’ আর মুসলমান হলে ‘এম’
“সহযোদ্ধাসহ সবার গলায় একটা টোকেন ঝোলানো থাকত। হিন্দু হলে লেখা থাকত ‘এইচ’ আর মুসলমান হলে ‘এম’। আর ছিল বডি নম্বর। ওগুলো দিয়েই নিহত সহযোদ্ধাদের চিহ্নিত করতাম আমরা।”