লালমনিরহাট-১৫ বিজিবি ব্যাটালিয়নের পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল গোলাম মোর্শেদ জানান, তাদের তিনটি স্পিডবোটের সঙ্গে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের তিনটি স্পিডবোটও এই অভিযানে অংশ নিচ্ছে।
এছাড়া ফায়ার সার্ভিসের একটি ডুবুরি দলও নদীতে তল্লাশি চালাচ্ছে বলে জানান তিনি।
নিখোঁজ ল্যান্স নায়েক সুমন হাওলাদার লালমনিরহাট- ১৫ বিজিবি ব্যাটালিয়নের দহগ্রাম ক্যাম্পে সংযুক্ত ছিলেন। তার বাড়ি হবিগঞ্জ জেলায়।
লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোর্শেদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, সুমনসহ বিজিবির চার সদস্য রাতে দহগ্রাম সীমান্তের তিস্তায় টহলে ছিলেন।
“নৌকায় করে কয়েকজনজন সন্দেহভাজন পাচারকারীকে আসতে দেখে বিজিবির সদস্যরা তাদের থামার সংকেত দেন। তারা না থামায় বিজিবি সদস্যরা তাদের ধাওয়া করেন। এক পর্যায়ে নদীতে পড়ে সুমন নিখোঁজ হন।”
সুমনের সঙ্গে যারা টহলে ছিলেন তাদের বক্তব্য জানতে পারেনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম।