পথে ছিনতাইকারী গতিরোধ করে ভ্যানটি রেখে আশরাফকে চলে যেতে বলে।
নিহত ইয়াসমিন টুম্পা (২০) পলাশপোল গ্রামের মামুনুর রশিদের মেয়ে।
টুম্পার চাচা ইব্রাহিম হোসেন মধু বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, দুই বছর আগে মোশারফ হোসেনের ছেলে ফারুখ হোসেনর সঙ্গে টুম্পার বিয়ে হয়। তাদের একটি ছেলে রয়েছে।
“ফারুখ কোনো কাজ করত না; নেশাগ্রস্ত ছিল। যৌতুকের জন্য প্রায়ই টুম্পাকে মারধর করত। তাকে বিভিন্ন সময় প্রায় ৫০ হাজার টাকা যৌতুক দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাত ২টায় সে ফোন করে বলে, টুম্পা অসুস্থ। তাকে হাসপাতালে নিতে হবে। কিন্তু আমরা গিয়ে তার বাড়িতে কাউকে পাইনি। তারপর হাসপাতলে গিয়ে মেঝেতে লাশ পড়ে থাকতে দেখি। জামাই ফারুখকে ফোন দিয়ে তা বন্ধ পাওয়া গেছে।”
পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে জানিয়ে সাতক্ষীরা সদর থানার ওসি ফিরোজ হোসেন মোল্লা বলেন, লাশের ময়নাতদন্ত হবে। আর পুলিশ ঘটনা তদন্ত করছে।