শনিবার উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা খন্দকার মো. বাবর এ কথা জানান।
তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে জাতীয় কৃমি নিয়ন্ত্রণ সপ্তাহ উপলক্ষে সকালে উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কৃমিনাশক ট্যাবলেট খাওয়ানো হয়।
“প্রথমে অচিন্তপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এরপর দেবতলা প্রাইমারি স্কুল, কবিরপুর প্রাইমারি স্কুল, হিতামপুর প্রাইমারি স্কুল, কাতলাগাড়ি হাইস্কুলসহ বিভিন্ন বিদ্যালয়ের চারশ শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়ে। এ সময় তাদের শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।”
বিকাল ৫ টা পর্যন্ত ১৮১ জন শিক্ষার্থী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিচ্ছিল, আর অন্যরা চিকিৎসা নিয়ে হাসপাতাল ছেড়ে গেছেন বলে জানান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বাবর।
ঝিনাইদহের সিভিল সার্জন রাশেদা সুলতানা বলেন, “বিষক্রিয়া বা অন্য কোনো কারণে নয় একজন অসুস্থ হওয়ায় তার দেখাদেখিতে অন্যরা আতংকিত হয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ে।
“ইতিমধ্যে অনেকে সুস্থ হয়েছে। অন্যরাও সুস্থ হয়ে উঠছে।”