পথে ছিনতাইকারী গতিরোধ করে ভ্যানটি রেখে আশরাফকে চলে যেতে বলে।
রোববার বিকালে উপজেলার ঢালারচরে পদ্মা নদীর পাড় থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয় বলে জানান আমিনপুর থানার ওসি তাজুল হুদা।
নিহত কোবাদ আলী শিকদার উপজেলার আমিনপুর থানার কাকশিমুল গ্রামের মোজা শিকদারের ছেলে। দীর্ঘদিন ধরে তিনি পলাতক ছিলেন।
চরমপন্থি সংগঠন ‘বাহিনীর’ অন্যতম নেতা কোবাদের বিরুদ্ধে পাবনার আমিনপুর, রাজবাড়ী জেলার পাংশা ও সুজানগর থানায় বেশ কয়েকটি হত্যা, চাঁদাবাজীসহ বিভিন্ন মামলা রয়েছে বলে জানান ওসি।
ওসি তাজুল হুদা বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, সকালে কে বা কারা কোবাদকে বাড়ি থেকে মোবাইল ফোনে কল করে ডেকে নেয়। পরে দুপুরের দিকে ঢালারচরের পদ্মা নদীর পাড়ের একটি বাবলা বাগানে স্থানীয়রা তার ক্ষত বিক্ষত মৃতদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয়।
চরমপন্থি সংগঠনগুলোর অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে এই হত্যাকাণ্ড ঘটতে পারে বলে ধারণ করছেন এই পুলিশ কর্মকর্তা।